ডকুমেন্টারি ভঙ্গিতে লেখা লড়াকু পটুয়া শিল্পী কামরুল হাসানের জীবনীভিত্তিক উপন্যাস। সুলতান, নভেরা এবং একজন আরজ আলী লেখার অনেক বছর পর আরও একটি জীবনীভিত্তিক উপন্যাস লিখেছেন লেখক। কামরুল হাসান আধুনিক শিল্প শিক্ষায় শিক্ষিত হলেও বাংলার গ্রামীণ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, বিশেষ করে লোকনৃত্য, কারুশিল্প ও পটচিত্রের প্রতি আকৃষ্ট হন, যা তাঁর চিত্রকর্মে ক্রমেই প্রাধান্য পেয়ে তাঁকে ‘পটুয়া’ অভিধায় অভিষিক্ত করেছে। যামিনী রায়ের সঙ্গে তুলনা করা হলেও কামরুল হাসান এই পটশিল্পের আধুনিকায়ন করেছেন সবচেয়ে বেশি সফলভাবে যে কথা বলা হয়েছে এ উপন্যাসে।
বই নিয়ে শুধুমাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, বই নিয়ে শুধু মাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, নতুন প্রজন্ম চকঝমকের আকর্ষণে বইয়ের দিক থেকে ঘুরিয়ে নিচ্ছে মুখ। আমাদের এ আয়োজন বইয়ের সাথে মানুষের সম্পর্ককে অনিঃশেষ ও অবিচ্ছিন্ন করে রাখা। আশাকরি আপনাদের সহযোগিতায় আমাদের এই ইচ্ছা আরোও দৃঢ় হবে। দুনিয়ার পাঠক এক হও! বাংলা বই বিশ্বের বিবিধ স্থানে, সকল বাংলাভাষীর কাছে সহজলভ্য হোক! সাধ্যের মধ্যে থাকলে বইটি কিনবেন এই প্রত্যাশা রইলো।
8 Comments
HIMADRI. DHAKA
dhonnobadh