আমি চঞ্চল হে - বুদ্ধদেব বসু
তিনি আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম পুরোধা, যুগস্রষ্টা কবি, নাট্যকার, বিশ্বসাহিত্যের অনুবাদক, ঔপন্যাসিক ও প্রাজ্ঞ প্রবন্ধকার শুধু নন, তিনি রবীন্দ্রোত্তর যুগের বাঙালির মননচর্যা ও নন্দনভাবনার উজ্জ্বলতম প্রতিভু। তিনি ছিলেন সেইসব বৈশ্বকোষিক লেখকদের একজন, রবীন্দ্রনাথের পরে এদেশে যাঁরা বিরলপ্রজাতির পাখির মতো দুর্লভ। রবীন্দ্রনাথের রচনাসম্ভারের বিপুলতার সাথে যদিও তুলনা চলে না, তবু নেহাৎ কম নয় বুদ্ধদেব বসু-র সৃষ্টি। অবিরল ধারায় লিখেছেন তিনি, স্বতঃউৎসারে, গদ্যে-পদ্যে, বাংলায়-ইংরেজিতে; ব্যাখ্যা করেছেন নন্দনতত্ত্ব; লিখেছেন মহাভারতের নবতর ব্যাখ্যা; কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক ভাষাতত্ত্ব বিভাগ প্রতিষ্ঠা ক’রে তা লালন করেছেন; অসামান্য সব কাব্যনাট্যে বিধৃত করেছেন তাঁর জীবনভাবনা। তাঁর বোদলেয়ার-অনুবাদ অসম্ভব প্রভাবসম্পাতী হয়েছিল, এবং পঞ্চাশ-ষাটের দশকে এই বাংলাদেশের তরুণ কবিদেরও আঁখি হ’তে ঘুম কেড়ে নিয়েছিলো।
তিনি আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম পুরোধা, যুগস্রষ্টা কবি, নাট্যকার, বিশ্বসাহিত্যের অনুবাদক, ঔপন্যাসিক ও প্রাজ্ঞ প্রবন্ধকার শুধু নন, তিনি রবীন্দ্রোত্তর যুগের বাঙালির মননচর্যা ও নন্দনভাবনার উজ্জ্বলতম প্রতিভু। তিনি ছিলেন সেইসব বৈশ্বকোষিক লেখকদের একজন, রবীন্দ্রনাথের পরে এদেশে যাঁরা বিরলপ্রজাতির পাখির মতো দুর্লভ। রবীন্দ্রনাথের রচনাসম্ভারের বিপুলতার সাথে যদিও তুলনা চলে না, তবু নেহাৎ কম নয় বুদ্ধদেব বসু-র সৃষ্টি। অবিরল ধারায় লিখেছেন তিনি, স্বতঃউৎসারে, গদ্যে-পদ্যে, বাংলায়-ইংরেজিতে; ব্যাখ্যা করেছেন নন্দনতত্ত্ব; লিখেছেন মহাভারতের নবতর ব্যাখ্যা; কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক ভাষাতত্ত্ব বিভাগ প্রতিষ্ঠা ক’রে তা লালন করেছেন; অসামান্য সব কাব্যনাট্যে বিধৃত করেছেন তাঁর জীবনভাবনা। তাঁর বোদলেয়ার-অনুবাদ অসম্ভব প্রভাবসম্পাতী হয়েছিল, এবং পঞ্চাশ-ষাটের দশকে এই বাংলাদেশের তরুণ কবিদেরও আঁখি হ’তে ঘুম কেড়ে নিয়েছিলো।