অর্ধেক জীবন - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
'অর্ধেক জীবন'-এর প্রথম সংস্করণ প্রকাশিত হয় জানুয়ারি ২০০২ সালে। কলকাতার আনন্দ পাবলিশার্স থেকে। এই বইয়ে সুনীল ১৯৩৪ সালে তার জন্মের সময় থেকে শুরু করে মোটামুটি সত্তরের দশকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের পরবর্তী অর্থাৎ ১৯৭২ সাল পর্যন্ত সময়কে নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে চিত্রিত করেছেন। বাংলাদেশের মাদারীপুর গ্রাম থেকে তার বাবা কালীপদ গাঙ্গুলী কেন ও কীভাবে কলকাতা গেলেন, সেখানে তার বাবা কী করে একটি বেসরকারি স্কুলের শিক্ষক হলেন এবং সংসার পাতলেন সুনীলের মা মীরার সঙ্গে, সেটার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিয়ে শুরু হয়। সমাজবিজ্ঞানের বিপাশা জানান, সুনীলের মামাবাড়ি ছিল ফরিদপুরের আমগ্রামে। আমগ্রাম আর কলকাতায় কেটেছে সুনীলের শৈশব। শৈশবের স্মৃতিচারণার পাশাপাশি বইটির শুরুতে উঠে এসেছে চলিল্গশের দশকের বিশ্ব ও কলকাতার পরিস্থিতি। বিশেষ করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের গল্পময় বর্ণনা এসেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ফলে বাংলার ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষ নিয়ে আক্ষেপ করেছেন সুনীল ।
'অর্ধেক জীবন'-এর প্রথম সংস্করণ প্রকাশিত হয় জানুয়ারি ২০০২ সালে। কলকাতার আনন্দ পাবলিশার্স থেকে। এই বইয়ে সুনীল ১৯৩৪ সালে তার জন্মের সময় থেকে শুরু করে মোটামুটি সত্তরের দশকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের পরবর্তী অর্থাৎ ১৯৭২ সাল পর্যন্ত সময়কে নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে চিত্রিত করেছেন। বাংলাদেশের মাদারীপুর গ্রাম থেকে তার বাবা কালীপদ গাঙ্গুলী কেন ও কীভাবে কলকাতা গেলেন, সেখানে তার বাবা কী করে একটি বেসরকারি স্কুলের শিক্ষক হলেন এবং সংসার পাতলেন সুনীলের মা মীরার সঙ্গে, সেটার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিয়ে শুরু হয়। সমাজবিজ্ঞানের বিপাশা জানান, সুনীলের মামাবাড়ি ছিল ফরিদপুরের আমগ্রামে। আমগ্রাম আর কলকাতায় কেটেছে সুনীলের শৈশব। শৈশবের স্মৃতিচারণার পাশাপাশি বইটির শুরুতে উঠে এসেছে চলিল্গশের দশকের বিশ্ব ও কলকাতার পরিস্থিতি। বিশেষ করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের গল্পময় বর্ণনা এসেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ফলে বাংলার ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষ নিয়ে আক্ষেপ করেছেন সুনীল ।