হুমায়ূন আহমেদ স্মারকগ্রন্থ
কিংবদন্তি কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ না ফেরার দেশে চলে গেছেন। বাসা বেঁধেছেন মেঘের উপরে। তিনি লিখবেন না আর কোনো নতুন বই। অমর একুশে বইমেলায় আর তিনি ভক্ত-পাঠককে অটোগ্রাফ দেবেন না; তার পায়ের চিহ্ন পড়বে না এ পৃথিবীর কোথাও। কিন্তু তবু হুমায়ূন আহমেদ তার কীর্তির মাঝে বেঁচে থাকবেন। তার জীবন ও সৃষ্টির নানা দিকের ওপর আলোকপাত করে প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান অন্যপ্রকাশ ‘হুমায়ূন আহমেদ স্মারকগ্রন্থ’ প্রকাশ করেছে। গ্রন্থটিতে মানুষ ও শিল্পস্রষ্টা হুমায়ূন আহমেদের বর্ণাঢ্য জীবনের পরিচয় পাওয়া যাবে। এ সঙ্কলন একই সঙ্গে তার পরিচিতি এবং তার প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলিস্বরূপ হুমায়ূন আহমেদের ৬৪তম জন্মদিন উদ্যাপনের অংশ হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে স্মারকগ্রন্থটি। তার স্মৃতিচারণ করে কিংবা তার সাহিত্যের ওপর আলোচনা করে ৬৫ জন লেখক লিখেছেন তাদের অনুভূতি, ভালোলাগা, লেখককে ভালোবাসার কথা। তাকে হারানোর দুঃখ, তার বিশালতার আভাস, তিনি কেমন করে ছুঁয়ে গেলেন আমাদের জীবন, রাঙিয়ে গেলেন, মাতিয়ে গেলেন—এ সবেরই পরিচয় এতে তুলে ধরা হয়েছে। অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের সভাপতিত্বে একটি সম্পাদনা পরিষদ এ গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করেছেন। সম্পাদনা পরিষদের সদস্যরা হলেন সালেহ্ চৌধুরী, সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম এবং ইমদাদুল হক মিলন।
কিংবদন্তি কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ না ফেরার দেশে চলে গেছেন। বাসা বেঁধেছেন মেঘের উপরে। তিনি লিখবেন না আর কোনো নতুন বই। অমর একুশে বইমেলায় আর তিনি ভক্ত-পাঠককে অটোগ্রাফ দেবেন না; তার পায়ের চিহ্ন পড়বে না এ পৃথিবীর কোথাও। কিন্তু তবু হুমায়ূন আহমেদ তার কীর্তির মাঝে বেঁচে থাকবেন। তার জীবন ও সৃষ্টির নানা দিকের ওপর আলোকপাত করে প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান অন্যপ্রকাশ ‘হুমায়ূন আহমেদ স্মারকগ্রন্থ’ প্রকাশ করেছে। গ্রন্থটিতে মানুষ ও শিল্পস্রষ্টা হুমায়ূন আহমেদের বর্ণাঢ্য জীবনের পরিচয় পাওয়া যাবে। এ সঙ্কলন একই সঙ্গে তার পরিচিতি এবং তার প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলিস্বরূপ হুমায়ূন আহমেদের ৬৪তম জন্মদিন উদ্যাপনের অংশ হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে স্মারকগ্রন্থটি। তার স্মৃতিচারণ করে কিংবা তার সাহিত্যের ওপর আলোচনা করে ৬৫ জন লেখক লিখেছেন তাদের অনুভূতি, ভালোলাগা, লেখককে ভালোবাসার কথা। তাকে হারানোর দুঃখ, তার বিশালতার আভাস, তিনি কেমন করে ছুঁয়ে গেলেন আমাদের জীবন, রাঙিয়ে গেলেন, মাতিয়ে গেলেন—এ সবেরই পরিচয় এতে তুলে ধরা হয়েছে। অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের সভাপতিত্বে একটি সম্পাদনা পরিষদ এ গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করেছেন। সম্পাদনা পরিষদের সদস্যরা হলেন সালেহ্ চৌধুরী, সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম এবং ইমদাদুল হক মিলন।