জুলভার্ন অমনিবাস ০১ থেকে ০৫ |
জুল ভার্ণের কল্পনার নেটিলাস আজকের যুগের সাবমেরিন। একের পর এক লিখতে থাকেন আডভেঞ্চার অফ্ ক্যাপ্টেন হ্যাটেরাস, ইন টু দ্যা নাইজার বেন্ড, ব্লাক ডায়মন্ড, আরাউন্ড দ্যা ওয়ার্ল্ড ইন এইটটি ডেজ, কার্পেথিয়ান ক্যাসেলস্, মাইকেল স্ট্রগফ, জার্ণি টু দি সেন্টার অফ দি আর্থ, ফাইভ উইক্স ইন আ বেলুন, মিস্টিরিয়াস আইল্যান্ড, দ্যা মাস্টার অব দ্যা ওয়ার্ল্ড, ফ্রম দ্যা আর্থ টু দ্যা মুন, দ্যা গ্রীণ ফ্ল্যাস, ইটারনাল আড্ম, ক্লীপার ফ্রম দ্যা ক্লাউড্স - এরকম আরোও অসংখ্য। ওনার কল্পনা থেকে আজ অনেক নতুন নতুন যন্ত্র ও যান আবিষ্কার করা সম্ভব হয়েছে। হোভারক্রাফ্ট বা সাবমেরিন তার প্রমাণ। স্বয়ং স্বামী বিবেকানন্দ তার লেখা পড়তে ভালবাসতেন। তাকে কল্পবিজ্ঞানের অপ্রতিদ্বন্দী লেখকও বলা যেতে পারে। তার লেখা আজও আবালবৃদ্ধবণিতাদের কল্পণাপ্রবণ মনকে বিজ্ঞানমনষ্ক করে তোলে।