কি করতে হবে? - লেনিন
“কি করতে হবে?” বইটিতে লেনিন বিশেষ দৃষ্টি দিয়েছেন রাশিয়ার সর্বহারাশ্রেণী ও তার পার্টির রণকৌশলের ভিত্তিটি গড়ে তোলার কাজে। তত্ত্ব ও বাস্তব উভয় দিক থেকেই তিনি দেখিয়ে দেন যে, জারতন্ত্র-বিরোধী গণতান্ত্রিক বিপ্লবী সংগ্রামে শ্রমিকশ্রেণী নেতৃত্বের ভূমিকা পালন করতে পারে, রুশ সমাজের বৈপ্লবিক ও বিরোধী-শক্তিগুলোর অগ্রবাহিনী হয়ে উঠতে পারে, এবং দৃঢ় ও সঙ্গতিপূর্ণ ভাবেই সেটা তার করা উচিত, আর তা সে পারবেও । এই পরিপ্রেক্ষিত থেকে তিনি স্বৈরতন্ত্রের এবং প্রতিটি রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ঘটনার মুখোশ উন্মোচন, রাজনৈতিক বিক্ষোভান্দোলন ও প্রচারপ্রোপাগাণ্ডার গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্যটি সামনে তুলে ধরেন। প্রতিটি ঘটনায় প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করা ও সাড়া দেবার জন্যে রাজনৈতিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ এবং এভাবে সর্বহারা চেতনার বৃদ্ধি-বিকাশ ঘটানোর তাগিদ তিনি দেন। রুশ সোশ্যাল-ডেমোক্র্যাটিক আন্দোলনে এসব বিষয়কে তিনি “জরুরী প্রশ্ন” হিসেবেই উপস্থিত করেন।
“কি করতে হবে?” বইটিতে লেনিন বিশেষ দৃষ্টি দিয়েছেন রাশিয়ার সর্বহারাশ্রেণী ও তার পার্টির রণকৌশলের ভিত্তিটি গড়ে তোলার কাজে। তত্ত্ব ও বাস্তব উভয় দিক থেকেই তিনি দেখিয়ে দেন যে, জারতন্ত্র-বিরোধী গণতান্ত্রিক বিপ্লবী সংগ্রামে শ্রমিকশ্রেণী নেতৃত্বের ভূমিকা পালন করতে পারে, রুশ সমাজের বৈপ্লবিক ও বিরোধী-শক্তিগুলোর অগ্রবাহিনী হয়ে উঠতে পারে, এবং দৃঢ় ও সঙ্গতিপূর্ণ ভাবেই সেটা তার করা উচিত, আর তা সে পারবেও । এই পরিপ্রেক্ষিত থেকে তিনি স্বৈরতন্ত্রের এবং প্রতিটি রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ঘটনার মুখোশ উন্মোচন, রাজনৈতিক বিক্ষোভান্দোলন ও প্রচারপ্রোপাগাণ্ডার গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্যটি সামনে তুলে ধরেন। প্রতিটি ঘটনায় প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করা ও সাড়া দেবার জন্যে রাজনৈতিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ এবং এভাবে সর্বহারা চেতনার বৃদ্ধি-বিকাশ ঘটানোর তাগিদ তিনি দেন। রুশ সোশ্যাল-ডেমোক্র্যাটিক আন্দোলনে এসব বিষয়কে তিনি “জরুরী প্রশ্ন” হিসেবেই উপস্থিত করেন।