‘বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়: শতবর্ষের ফেরারী’ - আহমদ ছফা
আহমদ ছফা বলছেন, "বঙ্কিমের বিরুদ্ধে একটি সাধারণ অভিযোগ হল তিনি ইতিহাসকে বিকৃত করেছেন, কথাটা সত্যি। কিন্তু তা সত্ত্বেও তিনি যে বাংলা ভাষার শ্রেষ্ঠতম সন্তানদের একজন সে বিষয়ে কারো সন্দেহের অবকাশ থাকা উচিত নয়।"
আহমদ ছফার কথায়, ‘শিল্পী নিজেকে হিন্দুধর্মের আদর্শের সঙ্গে এক করে ফেললেন। অন্য ধর্ম, অন্য জাত এবং দেশের প্রতি মানসিক কারণেই বিদ্বিষ্ট হয়ে উঠলেন। হিন্দু এবং হিন্দুধর্ম ছাড়া আর কিছুই তিনি ভাবতে পারেন নি।’ এইখানেই ‘বাংলার সাহিত্যাদর্শ’ প্রবন্ধেই আহমদ ছফা ঘোষণা করেছিলেন, ‘সম্ভবত বাংলা বিভক্ত হওয়ার মূল কারণ শ্রীবঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।’ আহমদ ছফার এই বিশ্বাসে কোনোদিন চিড় ধরে নি। ১৯৯৪ সালে উদযাপিত বঙ্কিমের শতবর্ষ উপলক্ষে ১৯৯৭ সালে তিনি লিখেছিলেন ‘বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়: শতবর্ষের ফেরারী’। সেই প্রবন্ধে তিনি বঙ্কিমের ঐতিহাসিক ভূমিকা আরও বিশদ করেছেন।
আহমদ ছফা বলছেন, "বঙ্কিমের বিরুদ্ধে একটি সাধারণ অভিযোগ হল তিনি ইতিহাসকে বিকৃত করেছেন, কথাটা সত্যি। কিন্তু তা সত্ত্বেও তিনি যে বাংলা ভাষার শ্রেষ্ঠতম সন্তানদের একজন সে বিষয়ে কারো সন্দেহের অবকাশ থাকা উচিত নয়।"
আহমদ ছফার কথায়, ‘শিল্পী নিজেকে হিন্দুধর্মের আদর্শের সঙ্গে এক করে ফেললেন। অন্য ধর্ম, অন্য জাত এবং দেশের প্রতি মানসিক কারণেই বিদ্বিষ্ট হয়ে উঠলেন। হিন্দু এবং হিন্দুধর্ম ছাড়া আর কিছুই তিনি ভাবতে পারেন নি।’ এইখানেই ‘বাংলার সাহিত্যাদর্শ’ প্রবন্ধেই আহমদ ছফা ঘোষণা করেছিলেন, ‘সম্ভবত বাংলা বিভক্ত হওয়ার মূল কারণ শ্রীবঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।’ আহমদ ছফার এই বিশ্বাসে কোনোদিন চিড় ধরে নি। ১৯৯৪ সালে উদযাপিত বঙ্কিমের শতবর্ষ উপলক্ষে ১৯৯৭ সালে তিনি লিখেছিলেন ‘বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়: শতবর্ষের ফেরারী’। সেই প্রবন্ধে তিনি বঙ্কিমের ঐতিহাসিক ভূমিকা আরও বিশদ করেছেন।