ইসলামী দর্শন ও দার্শনিক - সা'দ উল্লাহ
লেখক সা’দ উল্লাহ জানাচ্ছেন যে এই বইয়ের কোন ভূমিকার প্রয়োজন নেই। কেন নেই সেটি তিনি প্রকাশ করেছেন এভাবে; “এটা কোনাে মৌলিক গ্রন্থ নয়, প্রক্ষিপ্ত রচনার সংকলন মাত্র। যারা নিয়মিত দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকা পড়েন তাদের কাছে এ বিষয়গুলাে অজানা নয়। এখন সেইসব প্রকাশিত প্রবন্ধগুলােকে সংকলিত করে গ্রন্থাকারে প্রকাশের প্রয়াস মাত্র। ‘ইসলামি দর্শন ও দার্শনিক’ ছাড়াও আরাে যেসব বিষয় আছে তা হল :১, ইসলামি কৃষ্টি ও সংস্কৃতি, ২. রেওয়াত ও ইসলাম, ৩, ইসলামে খলিফার প্রকৃতি, ৪, ইবলিস ও শয়তান এবং ৫. ইসলামি বাংলা সাহিত্য।” উনি আরো বলছেন যে; “পাঠকের কাছে প্রকাশ করতে দ্বিধা নেই যে এ পুস্তকে আমার কোনাে বক্তব্য নেই-ই বললে চলে। কারণ আমার নিজস্ব কোনাে দর্শন নেই, আছে শুধু জীবন-বােধ। আমি মানুষ, মানবতাবােধেই আমি মানুষের চিন্তা করার চেষ্টা করি, ভালােবাসি।”
‘খৎনা’ সম্বন্ধে এই বইয়ে একটি প্রবন্ধ আছে। লেখিকা হাইফা জাওয়াদের বই 'The Rights of women in Islam' এর উল্লেখ করা বলা হয়েছে “ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে এই প্রথার কোনাে বিধান নেই, বরং অমানবিক। তবে কিন্তু প্রচলিত হাদিসকে খাড়া করা হয়েছে এর পক্ষে। আরবে এই সার্জারি কর্মটি করত উম্মে আতিয়া । প্রফেট নাকি তাকে বলেছিলেন-অতিরিক্তভাবে কাটাকাটি করাে না, অল্প কাটবে— তাতে স্বামী-স্ত্রী উভয়ের জন্য সুখকর হবে। মেয়েদের খৎনা ‘মাকরুমাহ’ হিসাবে ধরা হয় এবং বেশকিছু মুসলিম দেশে বিশেষ করে সােমালিয়া, মিশর, সুদান ইত্যাদিতে বেশি।”
বিস্তারিত জানতে বইটি পড়ুন।
২০০০ সালের বইমেলায় বইটি প্রথম প্রকাশ করে সময় প্রকাশন।
লেখক সা’দ উল্লাহ জানাচ্ছেন যে এই বইয়ের কোন ভূমিকার প্রয়োজন নেই। কেন নেই সেটি তিনি প্রকাশ করেছেন এভাবে; “এটা কোনাে মৌলিক গ্রন্থ নয়, প্রক্ষিপ্ত রচনার সংকলন মাত্র। যারা নিয়মিত দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকা পড়েন তাদের কাছে এ বিষয়গুলাে অজানা নয়। এখন সেইসব প্রকাশিত প্রবন্ধগুলােকে সংকলিত করে গ্রন্থাকারে প্রকাশের প্রয়াস মাত্র। ‘ইসলামি দর্শন ও দার্শনিক’ ছাড়াও আরাে যেসব বিষয় আছে তা হল :১, ইসলামি কৃষ্টি ও সংস্কৃতি, ২. রেওয়াত ও ইসলাম, ৩, ইসলামে খলিফার প্রকৃতি, ৪, ইবলিস ও শয়তান এবং ৫. ইসলামি বাংলা সাহিত্য।” উনি আরো বলছেন যে; “পাঠকের কাছে প্রকাশ করতে দ্বিধা নেই যে এ পুস্তকে আমার কোনাে বক্তব্য নেই-ই বললে চলে। কারণ আমার নিজস্ব কোনাে দর্শন নেই, আছে শুধু জীবন-বােধ। আমি মানুষ, মানবতাবােধেই আমি মানুষের চিন্তা করার চেষ্টা করি, ভালােবাসি।”
‘খৎনা’ সম্বন্ধে এই বইয়ে একটি প্রবন্ধ আছে। লেখিকা হাইফা জাওয়াদের বই 'The Rights of women in Islam' এর উল্লেখ করা বলা হয়েছে “ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে এই প্রথার কোনাে বিধান নেই, বরং অমানবিক। তবে কিন্তু প্রচলিত হাদিসকে খাড়া করা হয়েছে এর পক্ষে। আরবে এই সার্জারি কর্মটি করত উম্মে আতিয়া । প্রফেট নাকি তাকে বলেছিলেন-অতিরিক্তভাবে কাটাকাটি করাে না, অল্প কাটবে— তাতে স্বামী-স্ত্রী উভয়ের জন্য সুখকর হবে। মেয়েদের খৎনা ‘মাকরুমাহ’ হিসাবে ধরা হয় এবং বেশকিছু মুসলিম দেশে বিশেষ করে সােমালিয়া, মিশর, সুদান ইত্যাদিতে বেশি।”
বিস্তারিত জানতে বইটি পড়ুন।
২০০০ সালের বইমেলায় বইটি প্রথম প্রকাশ করে সময় প্রকাশন।