প্রবাসীর চিঠি - দ্বিতীয় খণ্ড
আলোলিকা মুখোপাধ্যায়
দীর্ঘকাল আমেরিকা প্রবাসী আলোলিকা মুখোপাধ্যায়ের লেখালেখি সূচনা কলকাতার কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্বে। "বসুমতি" ও "কৃত্তিবাস"- এ কবিতা লিখেছেন। আমেরিকার নিউ জার্সি প্রথম বাংলা পত্রিকা "কল্লোল"-এ সম্পাদনা করেছেন দশ বছর। পরবর্তী সময়ে নিয়মিত লিখেছেন স্থানীয় পত্রিকা "অতলান্তিক" ও "আন্তরিক"- এ। বিরাশি সালে পেশাদারী লেখা শুরু কলকাতায় সাপ্তাহিক পত্রিকা "পরিবর্তন"- এর মার্কিন করেস্পন্ডেন্ট হিসেবে। আট বছর "প্রবাসীর চিঠি"-এর কলাম লিখেছেন। সাপ্তাহিক পাক্ষিক "দেশ" এবং "আনন্দমেলা"য় গল্প লিখেছেন। কলকাতার বর্তমান পত্রিকায় যোগ দেন একানব্বই সালে। গত আঠারো বছর ধরে সাপ্তাহিক "বর্তমান" এ "প্রবাসের চিঠি"-র কলাম লিখেছেন। প্রকাশিত গল্প সংকলনগুলির নাম "পরবাস এই জীবনের সত্য" ও "মেঘবালিকার জন্য"। ইতিমধ্যে "প্রবাসীর চিঠি"-র প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড প্রকাশিত হয়েছে। আমেরিকার বাংলা ও ইংরেজি ওয়েব ম্যাগাজিন "উড়ালপুল'-এ গল্প ও রম্য রচনা লিখেছেন। বাংলা সংস্কৃতির প্রচার ও প্রসারের জন্য নিউইয়র্কের বঙ্গ সংস্কৃতি সংঘ থেকে ডিস্টিংগুইশড্ সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। কলকাতা বইমেলায় প্রবাসী লেখিকা হিসেবে পেয়েছেন "উৎসব" পুরস্কার। দীর্ঘ প্রবাস জীবনে সংসার ও লেখালেখি ছাড়াও নিউ জার্সির সাংস্কৃতিক সংগঠন কল্লোলের স্থাপক সদস্য হিসেবে বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেছেন। বাঙ্গালি দ্বিতীয় প্রজন্মের জন্য বাংলা গীতিনাট্য ও নৃত্যনাট্য পরিচালনা এবং স্থায়ী নাট্যগোষ্ঠীর নাটকে নিয়মিত অভিনয় করেছেন। আলোলিকা ভৌগলিক অর্থে মাতৃভূমি থেকে বিচ্ছিন্ন হলেও বাংলার সংস্কৃতির সঙ্গে যোগসূত্র হারাতে চাননি।
আলোলিকা মুখোপাধ্যায়
দীর্ঘকাল আমেরিকা প্রবাসী আলোলিকা মুখোপাধ্যায়ের লেখালেখি সূচনা কলকাতার কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্বে। "বসুমতি" ও "কৃত্তিবাস"- এ কবিতা লিখেছেন। আমেরিকার নিউ জার্সি প্রথম বাংলা পত্রিকা "কল্লোল"-এ সম্পাদনা করেছেন দশ বছর। পরবর্তী সময়ে নিয়মিত লিখেছেন স্থানীয় পত্রিকা "অতলান্তিক" ও "আন্তরিক"- এ। বিরাশি সালে পেশাদারী লেখা শুরু কলকাতায় সাপ্তাহিক পত্রিকা "পরিবর্তন"- এর মার্কিন করেস্পন্ডেন্ট হিসেবে। আট বছর "প্রবাসীর চিঠি"-এর কলাম লিখেছেন। সাপ্তাহিক পাক্ষিক "দেশ" এবং "আনন্দমেলা"য় গল্প লিখেছেন। কলকাতার বর্তমান পত্রিকায় যোগ দেন একানব্বই সালে। গত আঠারো বছর ধরে সাপ্তাহিক "বর্তমান" এ "প্রবাসের চিঠি"-র কলাম লিখেছেন। প্রকাশিত গল্প সংকলনগুলির নাম "পরবাস এই জীবনের সত্য" ও "মেঘবালিকার জন্য"। ইতিমধ্যে "প্রবাসীর চিঠি"-র প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড প্রকাশিত হয়েছে। আমেরিকার বাংলা ও ইংরেজি ওয়েব ম্যাগাজিন "উড়ালপুল'-এ গল্প ও রম্য রচনা লিখেছেন। বাংলা সংস্কৃতির প্রচার ও প্রসারের জন্য নিউইয়র্কের বঙ্গ সংস্কৃতি সংঘ থেকে ডিস্টিংগুইশড্ সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। কলকাতা বইমেলায় প্রবাসী লেখিকা হিসেবে পেয়েছেন "উৎসব" পুরস্কার। দীর্ঘ প্রবাস জীবনে সংসার ও লেখালেখি ছাড়াও নিউ জার্সির সাংস্কৃতিক সংগঠন কল্লোলের স্থাপক সদস্য হিসেবে বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেছেন। বাঙ্গালি দ্বিতীয় প্রজন্মের জন্য বাংলা গীতিনাট্য ও নৃত্যনাট্য পরিচালনা এবং স্থায়ী নাট্যগোষ্ঠীর নাটকে নিয়মিত অভিনয় করেছেন। আলোলিকা ভৌগলিক অর্থে মাতৃভূমি থেকে বিচ্ছিন্ন হলেও বাংলার সংস্কৃতির সঙ্গে যোগসূত্র হারাতে চাননি।
বই নিয়ে শুধুমাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, বই নিয়ে শুধু মাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, নতুন প্রজন্ম চকঝমকের আকর্ষণে বইয়ের দিক থেকে ঘুরিয়ে নিচ্ছে মুখ। আমাদের এ আয়োজন বইয়ের সাথে মানুষের সম্পর্ককে অনিঃশেষ ও অবিচ্ছিন্ন করে রাখা। আশাকরি আপনাদের সহযোগিতায় আমাদের এই ইচ্ছা আরোও দৃঢ় হবে। দুনিয়ার পাঠক এক হও! বাংলা বই বিশ্বের বিবিধ স্থানে, সকল বাংলাভাষীর কাছে সহজলভ্য হোক!