মৃত্যুর কড়ানাড়া
অনুবাদ বেলাল চৌধুরী
গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেসের উপন্যাস Chronicle of a Death Foretold এর বাংলা অনুবাদ করেছিলেন কবি বেলাল চৌধুরী।
বিয়ের প্রথম রাতেই বায়ার্দো স্যান রোমান আবিস্কার করে যে তার নববধূ অ্যাঞ্জেলা ভিসারিও অক্ষতযোনি নয়। রাগে ক্ষোভে ওই রাতেই সে অ্যাঞ্জেলাকে বাপের বাড়ি ফেরত পাঠিয়ে দেয়। ফিরে আসার পর তার অপমানিত মা তাকে নির্দয়ভাবে পেটাতে থাকে আর তার দুই ভাই তার কাছে বারবার জানতে চাইতে থাকে তার সতীত্ব হরণকারীর নাম, অ্যাঞ্জেলা বলে সেই ব্যাক্তির নাম সান্তিয়াগো...। পূর্বরাত্রির সুখপ্রদ আমেজ নিয়ে জেগে উঠে সান্তিয়াগো, কিন্তু তার জানা নেই যে ভয়ঙ্কর এক অভিশাপ তাকে গ্রাস করে নিতে আসছে। কিন্তু অ্যাঞ্জেলার ভ্রাতৃদ্বয় যখন পরিবারের মর্যাদা পুনরুদ্বারের দৃঢ় সঙ্কল্প করে তখন শহরের কারো জানতে বাকী থাকে না যে ওরা কাকে হত্যা করার পরিকল্পনা করেছে, কখন, কোথায় এবং কেন।
নিউ ইয়র্ক ম্যাগাজিন বলেছে "মৃত্যুর কড়ানাড়া নিবীর্য মানুষের নিবীর্য প্রতিশোধের কাহিনী; নিয়ন্ত্রণহীন উন্মত্ত ক্রোধের বর্ণনা; নিজ স্পন্দনের ভারে জর্জরিত হৃৎস্পন্দনের গল্প... মনে রাখার মতো, ভয়াবহ জীবন্ত পৌরাণিক কাহিনী।" দ্য টাইমস বলেছে, "অত্যন্ত উঁচু মানের বিস্ফোরণধর্মি শিল্প কর্ম- নােবেল পুরস্কারের জন্য পুরােপুরি যথার্থ। ব্যাতিক্রমী একটি উপন্যাস যেখানে পুরো সমাজ একটি হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী যে হত্যাকাণ্ড আবার মর্যাদা রক্ষার আভরণে ঢাকা দেয়ার চেষ্টা চলে।" দ্য স্টেটসম্যান বলেছে, "একটি শহর, এবং একটি সমাজ, যা মানসিকভাবে পক্ষাঘাতগ্রস্ত, সেরকম একটি সমাজের প্রাণবন্ত বহুমাত্রিক ছবি ফুটিয়ে তুলেছেন মার্কেজ... অত্যন্ত উঁচু মানের শিল্পকর্ম। স্থান, কাল এবং পরিবেশের নিখুঁত সমন্বিত স্মৃতিচারণের ক্ষেত্রে মার্কেজ একজন নিপুন শিল্পী ।"
অনুবাদ বেলাল চৌধুরী
গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেসের উপন্যাস Chronicle of a Death Foretold এর বাংলা অনুবাদ করেছিলেন কবি বেলাল চৌধুরী।
বিয়ের প্রথম রাতেই বায়ার্দো স্যান রোমান আবিস্কার করে যে তার নববধূ অ্যাঞ্জেলা ভিসারিও অক্ষতযোনি নয়। রাগে ক্ষোভে ওই রাতেই সে অ্যাঞ্জেলাকে বাপের বাড়ি ফেরত পাঠিয়ে দেয়। ফিরে আসার পর তার অপমানিত মা তাকে নির্দয়ভাবে পেটাতে থাকে আর তার দুই ভাই তার কাছে বারবার জানতে চাইতে থাকে তার সতীত্ব হরণকারীর নাম, অ্যাঞ্জেলা বলে সেই ব্যাক্তির নাম সান্তিয়াগো...। পূর্বরাত্রির সুখপ্রদ আমেজ নিয়ে জেগে উঠে সান্তিয়াগো, কিন্তু তার জানা নেই যে ভয়ঙ্কর এক অভিশাপ তাকে গ্রাস করে নিতে আসছে। কিন্তু অ্যাঞ্জেলার ভ্রাতৃদ্বয় যখন পরিবারের মর্যাদা পুনরুদ্বারের দৃঢ় সঙ্কল্প করে তখন শহরের কারো জানতে বাকী থাকে না যে ওরা কাকে হত্যা করার পরিকল্পনা করেছে, কখন, কোথায় এবং কেন।
নিউ ইয়র্ক ম্যাগাজিন বলেছে "মৃত্যুর কড়ানাড়া নিবীর্য মানুষের নিবীর্য প্রতিশোধের কাহিনী; নিয়ন্ত্রণহীন উন্মত্ত ক্রোধের বর্ণনা; নিজ স্পন্দনের ভারে জর্জরিত হৃৎস্পন্দনের গল্প... মনে রাখার মতো, ভয়াবহ জীবন্ত পৌরাণিক কাহিনী।" দ্য টাইমস বলেছে, "অত্যন্ত উঁচু মানের বিস্ফোরণধর্মি শিল্প কর্ম- নােবেল পুরস্কারের জন্য পুরােপুরি যথার্থ। ব্যাতিক্রমী একটি উপন্যাস যেখানে পুরো সমাজ একটি হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী যে হত্যাকাণ্ড আবার মর্যাদা রক্ষার আভরণে ঢাকা দেয়ার চেষ্টা চলে।" দ্য স্টেটসম্যান বলেছে, "একটি শহর, এবং একটি সমাজ, যা মানসিকভাবে পক্ষাঘাতগ্রস্ত, সেরকম একটি সমাজের প্রাণবন্ত বহুমাত্রিক ছবি ফুটিয়ে তুলেছেন মার্কেজ... অত্যন্ত উঁচু মানের শিল্পকর্ম। স্থান, কাল এবং পরিবেশের নিখুঁত সমন্বিত স্মৃতিচারণের ক্ষেত্রে মার্কেজ একজন নিপুন শিল্পী ।"
বই নিয়ে শুধুমাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, বই নিয়ে শুধু মাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, নতুন প্রজন্ম চকঝমকের আকর্ষণে বইয়ের দিক থেকে ঘুরিয়ে নিচ্ছে মুখ। আমাদের এ আয়োজন বইয়ের সাথে মানুষের সম্পর্ককে অনিঃশেষ ও অবিচ্ছিন্ন করে রাখা। আশাকরি আপনাদের সহযোগিতায় আমাদের এই ইচ্ছা আরোও দৃঢ় হবে। দুনিয়ার পাঠক এক হও! বাংলা বই বিশ্বের বিবিধ স্থানে, সকল বাংলাভাষীর কাছে সহজলভ্য হোক!