স্বাধীনতা-সশস্ত্র সংগ্রাম এবং আগামীর বাংলাদেশ
সিরাজুল আলম খান
নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ বিজয়ী দল হলেও আওয়ামী লীগ যেন এককভাবে সরকার গঠন না করতে পারে সেই চক্রান্তে একাত্তরের মার্চে পাকিস্তানের সামরিক শাসক ও পশ্চিম পাকিস্তানের নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো সংসদ অধিবেশন আহ্বান করতে টালবাহানা শুরু করলাে। সে সব ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে বাংলার মানুষ ফুসে উঠলাে। শুরু হলাে অসহযােগ আন্দোলন। ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের অনেকেই আন্দোলনকে স্বায়ত্তশাসনের দাবিতেই সীমিত রাখতে চেয়েছিলাে; কিন্তু ‘নিউক্লিয়াস’ ও ‘বিএলএফ’ তাদের সকল প্রচেষ্টা ভেঙে স্বাধীনতার লক্ষ্যে এগিয়ে যায়। সৃষ্টি হয় স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা, জাতীয় সংগীত ও জয়বাংলা বাহিনী। সিরাজুল আলম খান তখন স্বাধীনতা ও সশস্ত্র যুদ্ধের সম্ভাব্য সকল প্রস্তুতি নিতে থাকেন। স্বাধীনতা ও সশস্ত্র যুদ্ধে তিনি ‘বিএলএফ’ (মুজিব বাহিনী) এর অন্যতম নেতা ছিলেন। স্বাধীনতার পর সিরাজুল আলম খান যুগপােযােগী বাংলাদেশের রাজনৈতিক কাঠামাে কি হবে তা উপস্থাপন করেন। এই রচনা সমগ্রে তার ভাবনাই তুলে ধরার প্রয়াস নিয়েছেন গ্রন্থের সম্পাদক।
সিরাজুল আলম খান
নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ বিজয়ী দল হলেও আওয়ামী লীগ যেন এককভাবে সরকার গঠন না করতে পারে সেই চক্রান্তে একাত্তরের মার্চে পাকিস্তানের সামরিক শাসক ও পশ্চিম পাকিস্তানের নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো সংসদ অধিবেশন আহ্বান করতে টালবাহানা শুরু করলাে। সে সব ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে বাংলার মানুষ ফুসে উঠলাে। শুরু হলাে অসহযােগ আন্দোলন। ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের অনেকেই আন্দোলনকে স্বায়ত্তশাসনের দাবিতেই সীমিত রাখতে চেয়েছিলাে; কিন্তু ‘নিউক্লিয়াস’ ও ‘বিএলএফ’ তাদের সকল প্রচেষ্টা ভেঙে স্বাধীনতার লক্ষ্যে এগিয়ে যায়। সৃষ্টি হয় স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা, জাতীয় সংগীত ও জয়বাংলা বাহিনী। সিরাজুল আলম খান তখন স্বাধীনতা ও সশস্ত্র যুদ্ধের সম্ভাব্য সকল প্রস্তুতি নিতে থাকেন। স্বাধীনতা ও সশস্ত্র যুদ্ধে তিনি ‘বিএলএফ’ (মুজিব বাহিনী) এর অন্যতম নেতা ছিলেন। স্বাধীনতার পর সিরাজুল আলম খান যুগপােযােগী বাংলাদেশের রাজনৈতিক কাঠামাে কি হবে তা উপস্থাপন করেন। এই রচনা সমগ্রে তার ভাবনাই তুলে ধরার প্রয়াস নিয়েছেন গ্রন্থের সম্পাদক।
বই নিয়ে শুধুমাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, বই নিয়ে শুধু মাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, নতুন প্রজন্ম চকঝমকের আকর্ষণে বইয়ের দিক থেকে ঘুরিয়ে নিচ্ছে মুখ। আমাদের এ আয়োজন বইয়ের সাথে মানুষের সম্পর্ককে অনিঃশেষ ও অবিচ্ছিন্ন করে রাখা। আশাকরি আপনাদের সহযোগিতায় আমাদের এই ইচ্ছা আরোও দৃঢ় হবে। দুনিয়ার পাঠক এক হও! বাংলা বই বিশ্বের বিবিধ স্থানে, সকল বাংলাভাষীর কাছে সহজলভ্য হোক!