ছোট্ট রাজকুমার (Chotto Rajkumar)
ল্য প্যতি প্র্যাঁস্ একযোগে মূল ফরাসী ভাষায় এবং ইংরেজি অনুবাদে ১৯৪৩ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে প্রকাশ করা হয়েছিল। অদ্যাবধি ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন ছয় জন। এরা হলেন: ক্যাথেরিন উডস্, টি. ভি. এফ. কাফ, আইরিন টেস্টট-ফেরি, অ্যালান ওয়েকম্যান, রিচার্ড হাওয়ার্ড এবং ডেভিড উইলকিনসন। এ গ্রন্থটি বাংলায় বিভিন্ন হাতে অনূদিত হয়েছে। বাংলাভাষী বেলজিয়ান লেখক ফাদার পল দ্যতিয়েন এ উপন্যাসিকাটি ছোট রাজকুমার শিরোনামে অনুবাদ করেন যা কলকাতা থেকে ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত হয়। বাংলাদেশে এ গ্রন্থটি ইংরেজি অনুবাদ থেকে বাংলা ভাষায় বহু লেখক অনুবাদ করেছেন।
ল্য প্যতি প্র্যাঁস্ একযোগে মূল ফরাসী ভাষায় এবং ইংরেজি অনুবাদে ১৯৪৩ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে প্রকাশ করা হয়েছিল। অদ্যাবধি ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন ছয় জন। এরা হলেন: ক্যাথেরিন উডস্, টি. ভি. এফ. কাফ, আইরিন টেস্টট-ফেরি, অ্যালান ওয়েকম্যান, রিচার্ড হাওয়ার্ড এবং ডেভিড উইলকিনসন। এ গ্রন্থটি বাংলায় বিভিন্ন হাতে অনূদিত হয়েছে। বাংলাভাষী বেলজিয়ান লেখক ফাদার পল দ্যতিয়েন এ উপন্যাসিকাটি ছোট রাজকুমার শিরোনামে অনুবাদ করেন যা কলকাতা থেকে ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত হয়। বাংলাদেশে এ গ্রন্থটি ইংরেজি অনুবাদ থেকে বাংলা ভাষায় বহু লেখক অনুবাদ করেছেন।
বই নিয়ে শুধুমাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, বই নিয়ে শুধু মাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, নতুন প্রজন্ম চকঝমকের আকর্ষণে বইয়ের দিক থেকে ঘুরিয়ে নিচ্ছে মুখ। আমাদের এ আয়োজন বইয়ের সাথে মানুষের সম্পর্ককে অনিঃশেষ ও অবিচ্ছিন্ন করে রাখা। আশাকরি আপনাদের সহযোগিতায় আমাদের এই ইচ্ছা আরোও দৃঢ় হবে। দুনিয়ার পাঠক এক হও! বাংলা বই বিশ্বের বিবিধ স্থানে, সকল বাংলাভাষীর কাছে সহজলভ্য হোক! সাধ্যের মধ্যে থাকলে বইটি কিনবেন এই প্রত্যাশা রইলো।